- প্রথম অধ্যায় (রসায়নের ধারণা) – রসায়নের ক্রমবিকাশ
- প্রথম অধ্যায় (রসায়নের ধারণা) – রসায়ন পাঠের গুরুত্ব
- প্রথম অধ্যায় (রসায়নের ধারণা) – রসায়নের পরিসর
- প্রথম অধ্যায় (রসায়নের ধারণা) – বিজ্ঞানের অন্যান্য শাখার সাথে সম্পর্ক
- প্রথম অধ্যায় (রসায়নের ধারণা) – রসায়নে গবেষণা প্রক্রিয়া
- প্রথম অধ্যায় (রসায়নের ধারণা) –পরীক্ষাগার ও রাসায়নিক দ্রব্য ব্যবহারে সতর্কতা
- দ্বিতীয় অধ্যায় (পদার্থের অবস্থা) – কণার গতিতত্ত্ব ও পদার্থের ভৌত অবস্থা
- নবম অধ্যায় (এসিড-ক্ষারক সমতা) – এসিড, ক্ষারক ও ক্ষারের ধারণা
- নবম অধ্যায় (এসিড-ক্ষারক সমতা) – জলীয় দ্রবণে এসিড ও ক্ষারের আচরণ
- নবম অধ্যায় (এসিড-ক্ষারক সমতা) – প্রশমন বিক্রিয়া ও লবণ
- নবম অধ্যায় (এসিড-ক্ষারক সমতা) – লঘু এসিডের শনাক্তকারী ধর্মসমূহ ও পরীক্ষামূলক প্রমাণ
রসায়নে আমরা যেহেতু পদার্থ ও পদার্থের পরিবর্তন বোঝার চেষ্টা করি, যা মূলত আমাদের চারপাশে সর্বত্র; কাজেই রসায়নের পরিসর ঠিক ততটাই বিস্তৃত।
দৈনন্দিন জীবনের ঘটনা ব্যাখ্যায় রসায়ন
আমাদের দৈনন্দিন জীবনের বিভিন্ন ঘটনা, যেমন পাকা ফলের রং-স্বাদ বদলানো, মোমবাতির আলো দেয়া, লোহায় মরিচা ধরা, বিভিন্ন ওষুধের কার্যকারিতা আমরা ব্যাখ্যা করতে পারবো রসায়নের দিক থেকে।

রসায়নের প্রয়োগ
যদি আমরা পৃথিবীর ইতিহাসকে জানতে চাই, কীভাবে কোটি কোটি বছরের পরিক্রমায় উত্তপ্ত, নিষ্প্রাণ পৃথিবী আমাদের বাসযোগ্য হয়ে উঠেছে- অসংখ্য রাসায়নিক পরিবর্তন দিতে পারে সে ব্যাখ্যা। যখন জীবের আত্ম-সচেতনতা, ইচ্ছাশক্তি এবং আরো অনেক কিছু বিজ্ঞানের ক্ষেত্রের বাইরে- বাহ্যিকভাবে জীবদেহ প্রতিনিয়ত অসংখ্য রাসায়নিক কার্যকলাপের কারখানা। আমাদের পোশাক, বিভিন্ন প্রসাধনী, দৈনন্দিন ব্যবহারসামগ্রীর উদ্ভাবন ও উৎকর্ষসাধনে রসায়ন ভূমিকা রেখেছে। শিল্পক্ষেত্রে প্রভূত উন্নয়ন এনে দিয়েছে রসায়নের জ্ঞান। এবং রসায়নের প্রয়োগের পরিধি নিয়ে কথা বললে শুরুতে যা বলেছি রসায়নের পরিধি পদার্থের মতই সর্বত্র বিস্তৃত।
